এই প্রথম নয়, ওসা’ইকে ক্ষমতা’সীন দলের বি-দল হি’সাবে চি’হ্নিত করা হয়েছে। কংগ্রে’সের প্রাক্তন প্রধান রা’হুল গান্ধিসহ বেশ কয়েক’টি বিরোধী নেতা অতীতেও’ তাঁর বিরুদ্ধে এ’কই রকম অ’ভিযোগ চাপিয়ে দিয়ে’ছিলেন। ‘ সালে রাহু’ল এ’আই’এম’আই’এম-এর দিকে লক্ষ্য রেখে ব’লেছিলেন যে, এর ভূমিকা “বি’জেপি-বি’রোধী ভোট ভাগ করা”।
যখ’নই এই’আই’এম’আইএ’ম নতুন রা’জ্যে প্রবেশের চেষ্টা করে তখনই চা’র্জটি বাড়ানো হয়।
আ’সাদুদ্দিন ওয়ে’সির অল ই’ন্ডিয়া মজ’লিস-ই-ইত্তে’হাদুল মু’সালিমিন (এআইএমআইএম) ‘আগামী মাসে বিহার বিধানসভা নির্বাচনে প্রায় ৫০ টি আ’সনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পরিক’ল্পনা ঘোষণা করেছে – মোট আ’সনের এক-পঞ্চমাংশ – রা’জ্যের রাজ’নীতিতে একটি চিহ্ন তৈরির প্র’ত্যাশায় পূর্ব’বর্তী বি’ধানসভা ভোটে মাতা’ল হওয়া সত্ত্বেও এটি ছিল।
ই’হোক, গত ছয় ব’ছরে ম’হারাষ্ট্র, বিহার, উত্তরপ্রদেশ এবং ঝাড়খ’ণ্ড রাজ্য জুড়ে এই’আ’ই’এ’ম’আ’ই’এ’মের দ্বারা প্রতিদ্বন্দ্বি’তায় আসনগুলি’র বিশ্লেষণে দেখা যায় যে তত্ত্ব তথা’কথিত ‘ধর্ম’নিরপেক্ষের ভোটে দল খায় এই ত’ত্ত্বটির খুব সামান্য অব’কাশ আছে’ দলগুলি, বা বি’জেপির জয়ের ক্ষেত্রে একটি সিদ্ধা’ন্তমূলক ভূমিকা পালন করে।