গেজে’টের প্র’জ্ঞাপন অনুযায়ী, রা’ষ্ট্রপতি তিনটি বিলকে স’ম্মতি দিয়ে’ছিলেন: কৃষ’কদের উত্পাদ’ন বা’ণিজ্য ও বাণিজ্য (প্রচার ও সুবি’ধাদি) বিল, ২০২০, কৃ’ষকদের (ক্ষম’তায়ন ও সুরক্ষা) মূল্য আ’শ্বাস ও খামার পরিষে’বা বিল, ২০২০, এবং রবি’বার দ্য এ’সেনশিয়াল কমোডি’টিস (সংশো’ধনী) বিল 2020।
এদিকে, শিরো’মণি আকালি দলের প্রধান সুখ’বীর সিং বাদল এটিকে ভারতে’র জন্য একটি অন্ধ’কার দিন বলে অভিহি’ত করেছেন। তিনি এ’এ’ন’আইকে বলেন, “ভা’রতের পক্ষে সত্যিই অন্ধকা’র দিন যে রাষ্ট্রপতি জা’তির বিবেকের হিসাবে কাজ করতে অস্বীকা’র করেছেন। আমরা খুব আ’শাবাদী যে তিনি এসএডি এবং কি’ছু অন্যান্য বিরোধী দলের দাবি অ’নুসারে পুন’র্বিবেচনার জন্য এই বিল’গুলি সংসদে ফেরত দেবেন।”
সং’সদে যেভাবে তারা পাস হ’য়েছিল, বিরোধী দল ক’র্তৃক এই বি’লটির তীব্র সমা’লোচনা করার পরে রাষ্ট্র’পতির সম্মতি আসে।
এছাড়া’ও, উভয় সভায় এর অনু’মোদনের পর থেকে তিনটি খা’মার বিলের বি’রুদ্ধে দেশের অনেক জায়’গায় বিক্ষোভ ছড়িয়ে প’ড়েছে।
প্র’ধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কৃ’ষকদের ভ’য়কে হ্রাস করার চেষ্টা করে ব’লেছিলেন, দেশের কৃ’ষিক্ষেত্রের একটি উ’ল্লেখে দেশের কৃ’ষিক্ষেত্র সম্প্রতি নিজে’কে বেঁধে রেখেছে। প্রধান’মন্ত্রী মোদী ব’লেছিলেন যে “আত্ম’নির্ভর ভারত” এর একটি শক্ত ভি’ত্তি স্থাপ’নের জন্য কৃষক এবং কৃ’ষিক্ষেত্রকে শক্তি’শালী হতে হবে।
কৃষ’কদের উত্পা’দন বা’ণিজ্য ও বাণিজ্য (প্রচার ও সু’বিধার্থে) বিল, ২০২০ এর লক্ষ্য বি’ভিন্ন রাজ্য আইন দ্বারা গ’ঠিত কৃষি উ’ত্পাদন উত্পাদ’ক বিপণন ক’মিটিগুলি (এপিএমসি) দ্বা’রা নিয়ন্ত্রিত ম্যা’ন্ডির বাইরে কৃষি পণ্য বিক্রি’র অনুমতি দেওয়া।
কৃ’ষকদের (ক্ষ’মতায়ন ও সুরক্ষা) মূল্য আশ্বা’স এবং খামার পরিষে’বাদি বিল, ২০২০ এর চুক্তি চুক্তি চা’ষের ব্যবস্থা করেছে।
প্রয়োজ’নীয় পণ্য (সংশো’ধনী) বিল ২০২০ সি’রিয়াল, ডাল, আলু, পেঁ’য়াজ এবং ভোজ্যতে’ল তেল জাতীয় খাদ্য সা’মগ্রী উত্পাদন, সরবরাহ, বি’তরণকে নিয়ন্ত্রণ করে।