মাদক’দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরো অ”র্থাত্ এনসিবি সু’শান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু সং’ক্রান্ত একটি মামলা দায়ের ক’রেছে। প্রথমে একটি ছোট মাদক সেবন’কারী ধরেছিল এবং তার’পরে একটি তদন্ত শুরু করে’ছিল যাতে নামটি অনেক বড় তারকা বলে’ছিলেন, তবে সত্যটি হ’ল সু’শান্তের মৃত্যুর রহ”স্য সমাধা’নের উপায় ছিল না। এমনকি মাদ’কের মামলার তদন্ত’কারী অহং’কারী কর্মকর্তারাও বিশ্বাস করেন যে এন’সিবি এ ক্ষেত্রে তার লক্ষ্য থে’কে বিচ্যুত হয়েছে। প্রাক্তন সি’নিয়র আ’ই’পি’এ’স এবং সিবিআইয়ের মাদক’দ্রব্য শাখার প্রাক্তন ইনচা’র্জ দেওয়াকার প্রসাদের মতে, এন’সি’বি’র তদন্ত এবং সুশা”ন্তের মৃত্যুর মাম’লাটি একটি পৃথক মামলা সু”শান্তের মৃত্যুর সাথে এর কো’নও যোগ’সূত্র নেই। পাইকারি সর’বরাহটি কোথা থেকে আস’ছে তা এ’ন’সি’বি’র তদন্ত করা উচিত ছিল, তবে এটি ‘দশ গ্রাম এবং বিশ গ্রাম ক্ষে’ত্রে ধরাতে ব্যস্ত। প্রাক্ত’ন ডিজি বিশ্বাস করেন যে এ’ন’সি’বি এই বিষয়ে তা’র সনদ থেকে বিচ্যু’ত হয়েছে।
সূত্র’গুলি যদি বিশ্বা’স করা যায় তবে সান’সেট মামলার এ’ন’সি’বি সানসেটে’র বিচার পাওয়া’র পরি’বর্তে কেবল প্রচার করেছি’ল সত্য’টি হ’ল এই মাম’লায় দায়ের করা এফ’আই’আর 15 তবে 20 তে এ’ন’সি’বি’র হাত খালি রয়েছে এবং তিনি কেব’ল রি”য়াকে গ্রেপ্তা’র করে পি’ঠে চাপ দিচ্ছেন, যদিও কু’মিররা তাদের হাত ছা’ড়তে পারবেন না। হয় আইন বিশেষ’জ্ঞরা মনে করেন যে এ’ন’সি’বি যদি প্রমাণ করে যে কেউ মাদ’ক পান, তবে এ ক্ষেত্রে খুব সামা’ন্য শাস্তি বা কেবল জরি’মানার বিধান রয়েছে। এই কার’ণেই প্রাক্তন সিনিয়র কর্মক’র্তারা বিশ্বাস ক’রেন যে সু”শান্ত মামলাটি লো’কেরা তাদের নিজস্ব সু’বিধা অনুযায়ী ব্যবহা’র করছে। প্রাক্তন ডিজি দি’বাকর প্রসাদের মতে এই বি’ষয়টি পুরো’পুরি রাজনৈতি’ক উদ্দে’শ্যে চলে গেছে। সু’শান্ত মাম’লায় আমি দুটি নমুনা দেখেছি যে 200 শ’তাংশ হত্যার মাম’লা,
