বা’স্তি পাঠশালার সম’ন্বয়ক হামা’নিশ রানা বলেছিলেন, ‘এই উ’দ্যোগটি সমাজের সু’বিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য অত্যন্ত স’হায়ক হিসাবে প্র’মাণিত হয়েছে। দিল্লি জুড়ে শিক্ষার্থী’রা একটি ভাল কা’রণে এই কঠিন সময়ে অ’বাধ সময় ব্যবহার করতে স’ক্ষম হয়েছিল। অং’শগ্রহনের কঠোর স্তর’কে সামনে রেখে আমরা সকল বিভা’গের সংখ্যা বাড়া’তে প্রস্তুত এবং সা’মাজিক সুরক্ষা মান’দণ্ডের প্রতি স’তর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যাল’য় ছাত্র ইউনিয়’নের সভাপতি অ’ক্ষিত দহিয়া বলেছিলেন, “বাস্তি পা’ঠশালা কার্যক্রম শুরু হতে এক স’প্তাহেরও বেশি সময় হয়ে গেছে। আমরা নি’শ্চিত করে নিচ্ছি যে যে শি’ক্ষার্থীদের অনলাইনে পড়ার ব্য’বস্থা নেই, আমরা তাদের এই প্রোগ্রামে’র মাধ্যমে শিখিয়ে দিতে পারি যাতে ‘তাদের পড়াশোনার ক্ষ’তি না হয়।
দিল্লি বি’শ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট ই’উনিয়ন এবং ‘স্টু’ডেন্টস ফর সার্ভিসেস’ এর নেতৃ’ত্বে করোনার সময়কালে শিক্ষা’র্থীদের পড়াশুনার কোনও ক্ষতি হয়নি, তাই দি’ল্লিতে ১৪ টি জায়গায় ‘বাসি কি পা’ঠশালা’ চলছে। এই বিদ্যাল’য়ের মাধ্যমে, du জেএনই’উর প্রায় 50 জন স্বে’চ্ছাসেবক স্কুল ছাত্রদের প’ড়াচ্ছেন।
আমাদের পরিক’ল্পনাটি হ’ল মোট ২২ টি স্থা’নে বাস্তি পা’ঠশালা শুরু করা, যার মধ্যে আমরা দিল্লি’কে ৮ টি জোনে বিভক্ত করেছি এবং প্রায় ১৪ টি ‘স্থানে বাসি পাঠশালা শুরু ক’রেছি। ক্লা’সগুলি প্রধানত সোমবার থে’কে শুক্রবার দুপুর ২ টা থে’কে সন্ধ্যা :00 টা পর্যন্ত চলবে। শনি ও ‘রবিবারও কিছু জায়গা’য় ক্লাস চল’ছে।
বি’লাসপুর বাস্তি, টিমা’রপুর, আদর্শ নগর, সত্য নি’কেতন পার্ক, শাহদারা, দি’ল্লির মতো 14 স্থানে এই সা’মাজিক কর্মসূ’চির নিয়ম মেনে মোট সাড়ে ১৪ জন স্কুল ‘ছাত্র তাদের প’ড়াশোনা করছে। এটি সম্পূর্ণ বি’নামূল্যে। ‘বস্টি কি পা’ঠশালায়’ শিক্ষার পাশা’পাশি কিছু স্বেচ্ছা’সেবক রয়েছেন যারা আ’গামী দিনে শিক্ষার্থীদে’র পিটি, যোগ, নৃত্য এবং অ’তিরিক্ত পাঠ্যক্রমি’ক ক্রিয়াকলাপে’র সাথে এবং একা’ডেমিক পড়াশো’নার পাশা’পাশি অন্যান্য বিষয়গুলিতেও পরিচয় করিয়ে দে’বেন দক্ষ করার জন্য’ও কাজ করবে।