প্রধান’মন্ত্রী মোদী বলেছি’লেন, “এটা বলা ঠিক যে তৃতী’য় বিশ্ব’যুদ্ধ হয়নি, তবে আমরা অ”স্বীকার করতে পারি না যে ‘অনেক যুদ্ধ হ’য়েছিল, বহু গৃহযুদ্ধ হ’য়েছিল। কত সন্ত্রাসী ‘রক্তে’র স্রোত প্রবা’হিত ক’রেছিল। এই যুদ্ধ’গুলিতে, এই আক্রমণগুলি”তে, যারা নিহত হয়েছিল, তারা আমা’দের মতো মানুষ ছিল। যে ‘লক্ষ লক্ষ নিরীহ শি’শুকে পৃথিবী’তে আধিপত্য করতে হয়েছি’ল, তারা পৃথিবী ছেড়ে ‘গিয়েছি”ল। কত লোককে তাদের আ’জীবন মূলধন হা’রাতে হয়েছিল, তাদে’র স্বপ্নের বাড়ি ছেড়ে যে’তে হয়েছিল। সেই স’ময় এবং আজও, জা’তিসংঘের প্রচে’ষ্টা কি যথে’ষ্ট ছিল? “
প্রধানম’ন্ত্রী বলেছেন, আমরা যদি গত 75৫ ব’ছরে জাতিসংঘের সা’ফল্যকে মূল্যা’য়ন করি, তবে অনেক অর্জ’নই দেখা যায়। এছাড়াও অনে’কগুলি উদাহরণ রয়ে’ছে, যা জাতিসংঘে’র সামনে গুরু’তর আত্ম’নিয়োগের প্রয়ো’জনকে বাড়ি’য়ে তোলে।
প্র’ধানমন্ত্রী ন’রেন্দ্র মোদীর ভা’ষণ শুরু হয়েছে জাতি’সংঘের ‘সাধারণ পরি’ষদে। তিনি জা’তিসংঘের 75 তম বা’র্ষিকীকে অভিন’ন্দন জানি’য়েছেন। প্রধা’নমন্ত্রী মোদী ব’লেছিলেন যে পুরো বিশ্ব সম্প্র’দায়ের সা’মনে আজ এ’কটি বড় প্রশ্ন রয়েছে, ত’খনকার পরিস্থি’তিতে যে সংস্থা’টি গঠন হয়েছিল, তার প্রকৃতি কি আজও প্রা’সঙ্গিক? তিনি বলেছিলেন যে জাতি’সংঘের প্র’তিক্রিয়ার পরিবর্তন, ব্যব’স্থাগুলির পরি’বর্তন এবং রূপ পরি’বর্তন আজ সময়ে’র দাবি।