২০১৯ সালের জু’লাই মাসে টি’এম’সি সর’কারের দায়িত্ব গ্রহ’ণের পর থেকে টি’এম’সি সর’কারের সাথে ঝাঁ’কিয়ে পড়া ধানখর এই মা’সের গোড়ার দিকে রা’জ্যের আইনশৃঙ্খ’লা প’রিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ডিজিপি বী’রেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছিলেন। ডি’জিপির দ্বি-লাইন জ’বাবের পরে, তিনি ২ 26 সেপ্টে’ম্বরের মধ্যে রাজ্য পুলিশ প্র’ধানকে তার সাথে দেখা করতে বলে’ছিলেন।
একটি চি’ঠির জবাবে ডি’জি’পি বীরেন্দ্রকে “দায়িত্ব’জ্ঞানহীন ও কট্টর” বলে সমা’লোচনা করে ধনখর বলেছেন, পুলিশ ক’র্মীরা ক্ষম’তাসীন টিএমসির “ক্যাডার” হিসাবে কাজ করছেন। “যদি সং’বিধান সু’রক্ষিত না হয় তবে আমাকে কাজ করতে হবে। গ’ভর্নরের কার্যালয় দী’র্ঘকাল অবহেলিত র’য়েছে। আমি সংবি’ধানের ১৫৪ অনুচ্ছে’দটি দেখতে বাধ্য হব,” তিনি ক’লকাতায় এক সংবাদ সম্মেলনে ‘বলে’ছিলেন।
গ’ভর্নর আরও বলে’ছিলেন যে “টিএম’সি সরকার কর্তৃক ইলে’কট্রনিক নজরদারি” তাকে হোয়া’টসঅ্যাপ ভয়েস কলের বিষয়ে যোগা’যোগ করতে বাধ্য করেছে। “পশ্চিম’বঙ্গকে পুলিশ রাজ্যে পরিণত করা হ’য়েছে … পুলি’ রাজ্য ও গণতন্ত্র ‘একসাথে যেতে পারে না। রাজ্যে আইন শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। মাওবা’দী বি’দ্রোহ মাথা উঁচু করছে। এই রাজ্য থেকে সন্ত্রাস’বাদী ‘মডিউ’লগুলিও কাজ করছে,” গ’ভর্নর অ্যাড।